অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই কম্পিউটার মাউসের সম্পূর্ণ ব্যবহার না জানার ফলে এর থেকে পরিপূর্ন সুবিধা আদায় করতে পারেন না। মাউসের ব্যবহার যথাযথভাবে করতে পারলে যেমন আপনার বিভিন্ন কাজ সহজ হয়ে যাবে তেমনি আপনার কাজের গতিও বৃদ্ধি পাবে। নিচে কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের মাউস ব্যাবহারের কিছু টিপস দেওয়া হলো।
# শিফট বাটন ও মাউস ক্লিক
অধিকাংশ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম বা টেক্সট এডিটর এ শিফট কী ও মাউস ক্লিকের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বা আংশিক লেখা হাইলাইট বা সিলেক্ট করা যায়। যেমন: লেখার সময় কর্সরকে যে কোনো একটি প্যারাগ্রাফের শুরুতে রাখুন এরপর শিফট-কী চেপে ধরে উক্ত প্যারাটির শেষে ক্লিক করুন ব্যাস পুরো প্যারাটিই সিলেক্টেড হয়ে যাবে।
এক্সট্রা টিপস: একই কলামে অবস্থিত টেক্সট সিলেক্ট করার জন্য Alt কী চেপে ধরে ড্রাগিং করে আপনার কাংক্ষিত অংশটি সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
# Scroll wheel এর সম্পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার
বর্তমানে অধিকাংশ মাউসেই স্ক্রোল হুইল আছে। এর মাধ্যমে যে কোনো পেজ এর ওপর নিচে যাওয়া যায়। কিন্তু ছাড়াও আরও কিছু কাজে এই হুইলটি ব্যবহার করা যায়। এখানে তেমন কিছু ব্যবহার তুলে ধরা হলো:
1. মাউস হুইলটি শুধু একটি হুইলই নয় এটি একটি বাটন হিসেবেও কাজ করে। মাউস হুইলটিকে অনেকটা মাউসের তৃতীয় বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। মাউস হুইলের মাধ্যমে যে কোনো লিংকের ওপর ক্লিক করলে তা
# শিফট বাটন ও মাউস ক্লিক
অধিকাংশ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম বা টেক্সট এডিটর এ শিফট কী ও মাউস ক্লিকের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বা আংশিক লেখা হাইলাইট বা সিলেক্ট করা যায়। যেমন: লেখার সময় কর্সরকে যে কোনো একটি প্যারাগ্রাফের শুরুতে রাখুন এরপর শিফট-কী চেপে ধরে উক্ত প্যারাটির শেষে ক্লিক করুন ব্যাস পুরো প্যারাটিই সিলেক্টেড হয়ে যাবে।
এক্সট্রা টিপস: একই কলামে অবস্থিত টেক্সট সিলেক্ট করার জন্য Alt কী চেপে ধরে ড্রাগিং করে আপনার কাংক্ষিত অংশটি সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
# Scroll wheel এর সম্পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার
বর্তমানে অধিকাংশ মাউসেই স্ক্রোল হুইল আছে। এর মাধ্যমে যে কোনো পেজ এর ওপর নিচে যাওয়া যায়। কিন্তু ছাড়াও আরও কিছু কাজে এই হুইলটি ব্যবহার করা যায়। এখানে তেমন কিছু ব্যবহার তুলে ধরা হলো:
1. মাউস হুইলটি শুধু একটি হুইলই নয় এটি একটি বাটন হিসেবেও কাজ করে। মাউস হুইলটিকে অনেকটা মাউসের তৃতীয় বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। মাউস হুইলের মাধ্যমে যে কোনো লিংকের ওপর ক্লিক করলে তা
নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হয়। আবার যে কোনো ট্যাবের ওপর মাউস হুইল দিয়ে ক্লিক করে ট্যাবটিকে বন্ধও করা যায়।
2. ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় শিফট কী চেপে ধরে নিচে বা ওপরে স্ক্রল করলে অতি তাড়াতাড়ি পেজটির ওপরে বা নিচে যাওয়া যায়।
3. Ctrl কী চেপে ধরে ওপরে বা নিচে স্ক্রল করে ওয়েবপেজ/ওয়ার্ড পেইজকে জুম করে দেখা যায় আবার ছোটও করা যায়।
# ডাবল ক্লিক ও ট্রিপল ক্লিকের মাধ্যমে সিলেক্ট করা
যে কোনো শব্দের ওপর ডাবল ক্লিক করে শব্দটিকে সিলেক্ট করা যায়। একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ সিলেক্ট করার জন্য যে কোনো অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের যে কোনো অংশে ট্রিপল ক্লিক বা একসাথে তিনবার ক্লিক করুন।
2. ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় শিফট কী চেপে ধরে নিচে বা ওপরে স্ক্রল করলে অতি তাড়াতাড়ি পেজটির ওপরে বা নিচে যাওয়া যায়।
3. Ctrl কী চেপে ধরে ওপরে বা নিচে স্ক্রল করে ওয়েবপেজ/ওয়ার্ড পেইজকে জুম করে দেখা যায় আবার ছোটও করা যায়।
# ডাবল ক্লিক ও ট্রিপল ক্লিকের মাধ্যমে সিলেক্ট করা
যে কোনো শব্দের ওপর ডাবল ক্লিক করে শব্দটিকে সিলেক্ট করা যায়। একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ সিলেক্ট করার জন্য যে কোনো অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের যে কোনো অংশে ট্রিপল ক্লিক বা একসাথে তিনবার ক্লিক করুন।
# রাইট ক্লিকের ব্যবহার
যে কোনো ফাইল বা সিলেক্ট করা টেক্স এর ওপর রাইট ক্লিক করে এর মাধ্যমে ফাইলটির প্রোপার্টিস দেখা, কপি, পেস্ট করা সহ আরও অনেক কিছু করা যায়। এছাড়াও কোনো ফাইল বা টেক্সট এর ওপর রাইট ক্লিক করে তা কোথাও ড্রাগ করে ছেড়ে দিলে ফাইলটিকে কপি/মুভ করার অপশন পাওয়া যাবে।
# Ctrl কী ও মাউস ক্লিক
কন্ট্রোল কী চেপে ধরে বিভিন্ন ফাইলের ওপর ক্লিক করে ফাইলগুলোকে একসাথে সিলেক্ট করে নেওয়া যায়। ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় Ctrl চেপে ধরে যে কোনো লিংকের ওপর রাইট ক্লিক করলে লিংকটি নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হবে।
# মাউসের সাইড বাটনের ব্যবহার
বর্তমানে নতুন মডেলের মাউসগুলোতে মাইসের দুই সাইডে এক্সট্রা দুইটি বাটন থাকে। এই বাটনদুটিকে নিজের ইচ্ছা মতো প্রোগ্রামিং করে সুবিধাজনক কাজে ব্যবহার করা যায়। সাধারনত ডিফল্ট ভাবে লেফট থাম্ব বাটন দিয়ে ব্রাউজিং এর সময় পেছনের পেজে যাওয়া যায়। এতে করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং আরও আনন্দের হয়ে ওঠে।
# উইন্ডোজ এর Snap To সুবিধার ব্যবহার
উইন্ডোজের স্ন্যাপ টু ফিচারটির মাধ্যমে মাউস কার্সর অটোমেটিকভাবেই কোনো ডায়লগ বক্সের বাটনে চলে যায়। যেমন কোনো ফাইল ডিলিট করার সময় উইন্ডোজ আপনাকে সতর্কতামূলক বার্তা দেখানোর জন্য একটি ডায়লগ বক্স প্রদর্শন করবে। এক্ষেত্রে স্ন্যাপ টু সুবিধাটি চালু করা থাকলে মাউস কার্সরটি আপনা আপনি Ok বাটনে চলে যাবে ফলে আপনাকে শুধু ক্লিক করলেই হবে। এই সুবিধাটি চালু করতে কন্ট্রোল প্যানেল এ অবস্থিত মাউস প্রোপার্টিস থেকে Snap To অপশনটি চালু করে দিন।
# ওপেন করা উইন্ডো ম্যানেজ করা
যে কোনো ওপেন করা উইন্ডো এর টাইটেল বারে ডাবল ক্লিক করে উইন্ডোটিকে ম্যাক্সিমাইজ অথবা রিসাইজ করা যাবে। এছাড়াও ওপেনকৃত উইন্ডোর সবার ওপরে বাম দিকে অবস্থিত লোগোটিতে ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডোটি বন্ধ হয়ে যাবে।
# Ctrl কী ও মাউস ক্লিক
কন্ট্রোল কী চেপে ধরে বিভিন্ন ফাইলের ওপর ক্লিক করে ফাইলগুলোকে একসাথে সিলেক্ট করে নেওয়া যায়। ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় Ctrl চেপে ধরে যে কোনো লিংকের ওপর রাইট ক্লিক করলে লিংকটি নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হবে।
# মাউসের সাইড বাটনের ব্যবহার
বর্তমানে নতুন মডেলের মাউসগুলোতে মাইসের দুই সাইডে এক্সট্রা দুইটি বাটন থাকে। এই বাটনদুটিকে নিজের ইচ্ছা মতো প্রোগ্রামিং করে সুবিধাজনক কাজে ব্যবহার করা যায়। সাধারনত ডিফল্ট ভাবে লেফট থাম্ব বাটন দিয়ে ব্রাউজিং এর সময় পেছনের পেজে যাওয়া যায়। এতে করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং আরও আনন্দের হয়ে ওঠে।
# উইন্ডোজ এর Snap To সুবিধার ব্যবহার
উইন্ডোজের স্ন্যাপ টু ফিচারটির মাধ্যমে মাউস কার্সর অটোমেটিকভাবেই কোনো ডায়লগ বক্সের বাটনে চলে যায়। যেমন কোনো ফাইল ডিলিট করার সময় উইন্ডোজ আপনাকে সতর্কতামূলক বার্তা দেখানোর জন্য একটি ডায়লগ বক্স প্রদর্শন করবে। এক্ষেত্রে স্ন্যাপ টু সুবিধাটি চালু করা থাকলে মাউস কার্সরটি আপনা আপনি Ok বাটনে চলে যাবে ফলে আপনাকে শুধু ক্লিক করলেই হবে। এই সুবিধাটি চালু করতে কন্ট্রোল প্যানেল এ অবস্থিত মাউস প্রোপার্টিস থেকে Snap To অপশনটি চালু করে দিন।
# ওপেন করা উইন্ডো ম্যানেজ করা
যে কোনো ওপেন করা উইন্ডো এর টাইটেল বারে ডাবল ক্লিক করে উইন্ডোটিকে ম্যাক্সিমাইজ অথবা রিসাইজ করা যাবে। এছাড়াও ওপেনকৃত উইন্ডোর সবার ওপরে বাম দিকে অবস্থিত লোগোটিতে ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডোটি বন্ধ হয়ে যাবে।