টিপস সমাহার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
টিপস সমাহার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

ঠিক করুন আপনার যে কোন ধরনের Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়াই।

আসসালামু আলাইকুম,

আজকে আমি আপনাদের শেখাবো কিভাবে Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি ঠিক করা যায়। তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যাই। প্রথমে আপনার উইন্ডোজের START এ কিল্ক করে RUN এ গিয়ে cmd লিখে enter চাপুন। নিচের ছবির মত করে ।
তারপর Command Prompt চালু হবে।এখন আপনার স্বাদের কম্পিউটারে  Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি লাগান।
১ নং ধাপ – এখন প্রথমে টাইপ করুন একসাথে ( diskpart ) তারপর enter চাপুন।
২ নং ধাপ – অবার টাইপ করুন ( list disk ) এখন আপনার ড্রাইভ শো করবে। দেখুন আপনার Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরির ড্রাইভ কোনটা ।
৩ নং ধাপ – যদি disk 1 বা disk 2 হয় তাহলে যথাক্রমে ( select disk 1 বা select disk 2 ) টাইপ করুন এবং enter চাপুন।
৪ নং ধাপ – এখন ( clean ) লিখে enter প্রেস করুন।
৫ নং ধাপ – টাইপ করুন ( create partition primary ) লিখে enter প্রেস করুন।
৬ নং ধাপ – টাইপ করুন ‍( active ) লিখে enter প্রেস করুন।
৭ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( select partition 1 ) লিখে enter প্রেস করুন। ( আপনার ড্রাইভ অনুয়ায়ী আগেই বলেছি যথাক্রমে)
৮ নং ধাপ – টাইপ করুন ( format fs=fat32 ) লিখে enter প্রেস করুন। আপনি চাইলে fat32 এর বদলে ntfs ফরমেটে ফরমেট দিতে পারেন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এখন Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি ফরমেট হতে থাকবে। 100% হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। 100% হলে ‍Successfully দেখাবে এখন ( exit ) লিখে enter প্রেস করলে Command Prompt বন্ধ হবে । এখন My computer ওপেন করে দেখুন ঠিক হয়ে গেছে।
যদি তবুও না পারেন বা কারো অসুবিধা হলে নিচে স্ক্রিনশট দিলাম আবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

মাউসের কিছু অজানা ব্যবহার ।


অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই কম্পিউটার মাউসের সম্পূর্ণ ব্যবহার না জানার ফলে এর থেকে পরিপূর্ন সুবিধা আদায় করতে পারেন না। মাউসের ব্যবহার যথাযথভাবে করতে পারলে যেমন আপনার বিভিন্ন কাজ সহজ হয়ে যাবে তেমনি আপনার কাজের গতিও বৃদ্ধি পাবে। নিচে কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের মাউস ব্যাবহারের কিছু টিপস দেওয়া হলো।
# শিফট বাটন ও মাউস ক্লিক
অধিকাংশ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম বা টেক্সট এডিটর এ শিফট কী ও মাউস ক্লিকের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বা আংশিক লেখা হাইলাইট বা সিলেক্ট করা যায়। যেমন: লেখার সময় কর্সরকে যে কোনো একটি প্যারাগ্রাফের শুরুতে রাখুন এরপর শিফট-কী চেপে ধরে উক্ত প্যারাটির শেষে ক্লিক করুন ব্যাস পুরো প্যারাটিই সিলেক্টেড হয়ে যাবে।
এক্সট্রা টিপস: একই কলামে অবস্থিত টেক্সট সিলেক্ট করার জন্য Alt কী চেপে ধরে ড্রাগিং করে আপনার কাংক্ষিত অংশটি সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
# Scroll wheel এর সম্পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার
বর্তমানে অধিকাংশ মাউসেই স্ক্রোল হুইল আছে। এর মাধ্যমে যে কোনো পেজ এর ওপর নিচে যাওয়া যায়। কিন্তু ছাড়াও আরও কিছু কাজে এই হুইলটি ব্যবহার করা যায়। এখানে তেমন কিছু ব্যবহার তুলে ধরা হলো:
1. মাউস হুইলটি শুধু একটি হুইলই নয় এটি একটি বাটন হিসেবেও কাজ করে। মাউস হুইলটিকে অনেকটা মাউসের তৃতীয় বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। মাউস হুইলের মাধ্যমে যে কোনো লিংকের ওপর ক্লিক করলে তা
নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হয়। আবার যে কোনো ট্যাবের ওপর মাউস হুইল দিয়ে ক্লিক করে ট্যাবটিকে বন্ধও করা যায়।
2. ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় শিফট কী চেপে ধরে নিচে বা ওপরে স্ক্রল করলে অতি তাড়াতাড়ি পেজটির ওপরে বা নিচে যাওয়া যায়।
3. Ctrl কী চেপে ধরে ওপরে বা নিচে স্ক্রল করে ওয়েবপেজ/ওয়ার্ড পেইজকে জুম করে দেখা যায় আবার ছোটও করা যায়।
ডাবল ক্লিক ও ট্রিপল ক্লিকের মাধ্যমে সিলেক্ট করা
যে কোনো শব্দের ওপর ডাবল ক্লিক করে শব্দটিকে সিলেক্ট করা যায়। একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ সিলেক্ট করার জন্য যে কোনো অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের যে কোনো অংশে ট্রিপল ক্লিক বা একসাথে তিনবার ক্লিক করুন।
রাইট ক্লিকের ব্যবহার
যে কোনো ফাইল বা সিলেক্ট করা টেক্স এর ওপর রাইট ক্লিক করে এর মাধ্যমে ফাইলটির প্রোপার্টিস দেখা, কপি, পেস্ট করা সহ আরও অনেক কিছু করা যায়। এছাড়াও কোনো ফাইল বা টেক্সট এর ওপর রাইট ক্লিক করে তা কোথাও ড্রাগ করে ছেড়ে দিলে ফাইলটিকে কপি/মুভ করার অপশন পাওয়া যাবে।
# Ctrl কী ও মাউস ক্লিক
কন্ট্রোল কী চেপে ধরে বিভিন্ন ফাইলের ওপর ক্লিক করে ফাইলগুলোকে একসাথে সিলেক্ট করে নেওয়া যায়। ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় Ctrl চেপে ধরে যে কোনো লিংকের ওপর রাইট ক্লিক করলে লিংকটি নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হবে।
মাউসের সাইড বাটনের ব্যবহার
বর্তমানে নতুন মডেলের মাউসগুলোতে মাইসের দুই সাইডে এক্সট্রা দুইটি বাটন থাকে। এই বাটনদুটিকে নিজের ইচ্ছা মতো প্রোগ্রামিং করে সুবিধাজনক কাজে ব্যবহার করা যায়। সাধারনত ডিফল্ট ভাবে লেফট থাম্ব বাটন দিয়ে ব্রাউজিং এর সময় পেছনের পেজে যাওয়া যায়। এতে করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং আরও আনন্দের হয়ে ওঠে।
উইন্ডোজ এর Snap To সুবিধার ব্যবহার
উইন্ডোজের স্ন্যাপ টু ফিচারটির মাধ্যমে মাউস কার্সর অটোমেটিকভাবেই কোনো ডায়লগ বক্সের বাটনে চলে যায়। যেমন কোনো ফাইল ডিলিট করার সময় উইন্ডোজ আপনাকে সতর্কতামূলক বার্তা দেখানোর জন্য একটি ডায়লগ বক্স প্রদর্শন করবে। এক্ষেত্রে স্ন্যাপ টু সুবিধাটি চালু করা থাকলে মাউস কার্সরটি আপনা আপনি Ok বাটনে চলে যাবে ফলে আপনাকে শুধু ক্লিক করলেই হবে। এই সুবিধাটি চালু করতে কন্ট্রোল প্যানেল এ অবস্থিত মাউস প্রোপার্টিস থেকে Snap To অপশনটি চালু করে দিন।
ওপেন করা উইন্ডো ম্যানেজ করা
যে কোনো ওপেন করা উইন্ডো এর টাইটেল বারে ডাবল ক্লিক করে উইন্ডোটিকে ম্যাক্সিমাইজ অথবা রিসাইজ করা যাবে। এছাড়াও ওপেনকৃত উইন্ডোর সবার ওপরে বাম দিকে অবস্থিত লোগোটিতে ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডোটি বন্ধ হয়ে যাবে।

আপনার জিমেইল আইিড থেকে ফ্রি এসএমএস পাঠাতে পারেন যেকোন মোবাইলে । :)

 প্রথমে আপনার জিমেইলে লগইন করুন
এর পর নিচের ছবিগুলো দেখে স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করুন।
প্রথম 
দ্বিতীয়
তৃতীয় 
কাজ শেষ এখন মজা করুন। :)

আসেন একটা নতুন কিছু শিখে যান । আগে না শিখে থাকলে নিশ্চয় চমকে যাবেন । :)

সালাম দিয়ে টিউন শুরু করছি ।
আপনি যদি এটা না জানেন, তবে 100% sure চমকাইবেন ।
কি ?? তাহলে শুরু করি...

আপনি কি জানেন আপনি মুখ দিয়ে যা বলবেন  আপনার পিসি তাই লিখবে, কোন সফটওয়্যার ছাড়াই ???

Windows 7, 8 এর জন্যঃ

প্রথমে Control Panel-এ ঢুকুন । এরপর Speech Recognition-এ ক্লিক করুন ।
এরপর Start Speech Recognition-এ ক্লিক করুন ।
এরপর এমন একটা বার আসবে...





যদি Off থাকে, On করে নিন...















এবার Microsoft Word বের করুন এবং আপনি যা বলবেন এটা তাই লিখবে (English Only)
 
 
 

Windows XP এর জন্য

Control Panel -এ ঢুকে, Region & Language-এ ক্লিক করুন ।
এরপর একটা নতুন Window আসবে । সেখান থেকে, Language Tab-এ ক্লিক করুন ।
এরপর ক্লিক করুন Details -এ ।
নিচে Language Bar - এ ক্লিক করুন । প্রথম আর দ্বিতীয়টাতে টিক দিন । OK করুন ।
এবার Advanced Tab-এ ক্লিক করে দুইটাই টিক তুলে দিন । OK করুন ।
এবার দেখুন Taskbar-এ Microphone এসেছে ।
কথা বলুন, আর মজা দেখুন ...
কেমন লাগলো একটা কমেন্ট করবেন । ধন্যবাদ ...

Recycle Bin এ যোগ করুন আপনার নিজের নাম।


আসসালামুয়ালাইকুম। কেমন আছেন । আশা করি ভালই আসেন। আজ আমি যে বিষয়টা আপনাদের জানাব টা হোল কম্পিউটার এর মনিটর এ সব সময়ই আমরা দেখি Recycle Bin নামের একটা ফোল্ডার। আমরা যা কিছু রিমুভ করি সেই সব কিছু এই ফোলদার এ এসে জমা হতে থাকে। কিন্তু মজার বিষয় হলো আমরা আই Recycle Bin নামের ফোল্ডার টিকে আলাদা নামে সেভ করতে পারি না। আজ আমি আপনাদের বলব কিভাবে Recycle Bin নাম টা পরিবর্তন করা যায়। এটা windows  এর  registry edit অপশন এর কাজ। তাই বাকি টুকু ইংলিশ এ লিখলাম।
1) Go to 'Start' menu and click on 'Run' command.

2) Write down 'regedit' there. You will see Registery Editor Window on your Screen.

3) Now, On the Left Hand Side of the Window you will see a Tree of folders Just double click on the HKEY_CURRENT_USER folder.

4) Now, in the new folder Tree double click on the 'Software' folder.

5)  Then double click on 'Microsoft' folder>'Windows' folder>'Current Version' folder>'Explorer' folder>'CLSID' folder.

6)Now, You will see a Tree of  folder.  Click on the folder : '{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}'.

7) Finally, after Clicking on '{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}' folder. Go to the Right Hand Side of the Same window and double click on the "Default" option and write in the name which you want to display instead of  Recycle.
এখন কম্পিউটার টি রিফ্রেশ করে দেখেন কি মজা।

ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেননা।